পরিচিতি
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি), তদানিন্তন পূর্বপাকিস্তান কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন নামে কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন অধ্যাদেশ, ১৯৬১ (ই.পি. অধ্যাদেশ XXXVII,১৯৬১) এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। সরকারের কৃষি খাতের অন্যান্য উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান হতে কার্যক্রমের দিক থেকে ভিন্নতর বিবেচিত হওয়ায় ১৯৭৫ সালে বিএডিসি’কে বাংলাদেশ কৃষি উপকরণ সরবরাহ এবং সেবা কর্পোরেশন (বিএআইএসএসসি) হিসেবে পুনঃনামকরণ করা হয়। কিন্তু ১৯৭৬ সালে বিএআইএসএসসি এর নাম পুনঃ পরিবর্তন করে বিএডিসি নাম পুনর্বহাল করা হয়। কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিএডিসি’র ভিত্তি ঢাকা শহর কেন্দ্রিক হলেও এর সেবার পরিধি সমগ্র বাংলাদেশে বিস্তৃত। মাঠপর্যায়ের অফিসসমূহ উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত, এমনকি কোন কোন ক্ষেত্রে আরো প্রত্যন্ত এলাকায় অফিসের সুবিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে। বিএডিসি’র উপর অর্পিত মৌলিক কাজগুলো হচ্ছে: সারা বাংলাদেশে কৃষি উপকরণ উৎপাদন, সংগ্রহ (ক্রয়), পরিবহন, সংরক্ষণ এবং বিতরণ ব্যবস্থাপনা টেকসই করা এবং অত্যাবশ্যকীয় কৃষি উপকরণ যেমন: বীজ, সার সরবরাহ এবং ভূপরিস্থ ও ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকের জন্য সেচের সুযোগ সৃষ্টি করা। এক গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ১৯৯৯ সালে (বাংলাদেশ গেজেট ২২ নভেম্বর, ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত) কর্পোরেশনটি পুনর্গঠন করা হয় এবং মানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন ও সেচের উপর কিছু নতুন কার্যক্রম প্রদান করা হয়। বিএডিসিতে নতুন নতুন প্রকল্প ও কর্মসূচির মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে সেচ কাজে ভূপরিস্থ পানি ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি, জি২জি পদ্ধতির মাধ্যমে সারআমদানি, বীজ উৎপাদন কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ সহ উচ্চফলনশীল জাতের বীজবর্ধন ও বিভিন্ন প্রকার প্রতিকূল সহিষ্ণু জাতের উৎপাদন বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়।
ভিশনঃ
মানসম্পন্ন কৃষি উপকরণ যোগান ও দক্ষ সেচ ব্যবস্থাপনা
মিশনঃ
উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন ফসলের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও সরবরাহ বৃদ্ধি করা, সেচ প্রযুক্তি উন্নয়ন, ভূ-পরিস্থ পানির সর্বোত্তম ব্যবহার, জলাবদ্ধতা দূরীকরণের মাধ্যমে সেচ দক্ষতা ও সেচকৃত এলাকা বৃদ্ধি এবং কৃষক পর্যায়ে মানসম্পন্ন সার সারবরাহ করা।
প্রশাসন / ম্যানেজমেন্ট / সাংগঠনিক কাঠামো
কর্পোরেশনের সাধারণ ও প্রশাসনিক দিকনির্দেশনা এবং অন্যান্য বিষয়াবলী সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে পরিচালনাপর্ষদ এর উপর ন্যস্ত। পরিচালক পর্ষদের সদস্য সংস্থার সকল সদস্য পরিচালক এবং পদাধিকারবলে নিবন্ধক, সমবায় অধিদপ্তর , মহাপরিচালক, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড। এছাড়াও সচিব, বিএডিসি পরিচালক পর্ষদের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। কর্পোরেশনের সাংগঠনিক কাঠামো ৫টি উইং এর সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো: বীজ ও উদ্যান,ক্ষুদ্রসেচ, সার ব্যবস্থাপনা, অর্থ এবং প্রশাসন। প্রশাসনিক উইং-টি চেয়ারম্যানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এবং অন্যান্য উইং গুলো সংশ্লিষ্ট সদস্য-পরিচালকের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। ১৯৯৯ সালে এক গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কর্পোরেশনটি পুনর্গঠন করা হয় এবং বীজ উৎপাদন ও সেচের উপর কিছু নতুন কার্যক্রমের দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়। বর্তমানে বিএডিসি'র অনুমোদিত জনবল ৬৮০০।
প্রশাসন উইং
খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতায় স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের জন্য ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশ অনুসারে বিএডিসি'র প্রশাসন উইং পৃথকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রশাসন উইং এর প্রধান কাজ হচ্ছে অন্যান্য উইংগুলোকে প্রশাসনিক সহায়তা প্রদান করা। সেই সাথে এই উইং কর্মচারী ব্যবস্থাপনা, পদায়ন, পদোন্নতি, বদলী, তদন্ত, আইন-শৃঙ্খলামূলক কার্যক্রম সম্পাদন করে থাকে। কর্পোরেশনের স্বার্থে এটি সরকার এবং অন্যান্য সংস্থার পাশাপাশি বিদেশি এজেন্সি'র সাথেও যোগাযোগ করে থাকে। প্রশাসন উইং এর প্রধান চেয়ারম্যান। উইং এর বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রম যেমন- সংস্থাপন, নিয়োগ ও কল্যাণ, সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, জনসংযোগ, আইন, সাধারণ পরিচর্যা, সমন্বয়, চিকিৎসা কেন্দ্র, প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সচিব বিএডিসি'র দ্বারা পরিচালিত হয়। চেয়ারম্যানের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধায়নে মহাব্যবস্থাপক দ্বারা তদন্ত, ক্রয়, মনিটরিং এবং পরিকল্পনা বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
অর্থ উইং
অর্থ, হিসাব ও অডিট বিভাগ নিয়ে অর্থ উইং গঠিত। এ উইং সকল আর্থিক, হিসাব ও অডিট সংক্রামত্ম কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য দায়বদ্ধ। অর্থ বিভাগ সংস্থার বাজেট প্রণয়ন, প্রক্ষেপণ ও বরাদ্দ প্রদানের মাধ্যমে বিভিন্ন অনুমোদিত প্রকল্প ও প্রশাসনিক কর্মসূচীর ব্যয় নিয়ন্ত্রণ; আনুতোষিক, ছুটিনগদীকরণ ও অন্যান্য সকল বিলের প্রসত্মাব পরীক্ষা নিরীক্ষান্তে মঞ্জুরী প্রদান; সংস্থার অর্থ ছাড়ের জন্য মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ রক্ষাকরণ; এবং বিভিন্ন আর্থিক বিষয়ে সংস্থার অন্যান্য বিভাগকে মতামত প্রদানসহ বিভিন্ন কার্য সম্পন্ন করে থাকে।
হিসাব বিভাগের সংস্থার সকল বিভাগের আওতায় উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন প্রকল্পের বিল ভাউচার পাশ ও পরিশোধ, সব ধরণের হিসাব সংরক্ষণ, খরচের সঠিকতা যাচাই ও আনুতোষিক, প্রদেয় ভবিষ্যৎ তহবিলসহ সকল তহবিলের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে থাকে। এছাড়াও সংস্থার সকল প্রকার ব্যাংক হিসাব খোলা, পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ ও সংরক্ষণ নিশ্চিতকরণ, হিসাব নিরীক্ষার জন্য বহি: অডিটের ব্যবস্থা গ্রহণ; অর্থ ছাড়করণের জন্য মহাহিসাব রক্ষকের সঙ্গে লিয়াজোঁ এবং সর্বক্ষেত্রে সংস্থার আর্থিক বিধি-বিধানের যথাযথ বাসত্মবায়ন পর্যবেক্ষণ করা ইত্যাদি কার্যাবলী উলেস্নখযোগ্য।
সংস্থার চলমান অডিট কার্যক্রম পরিচালনা, আভ্যমত্মরীণ অডিট কর্মসূচি প্রণয়ন, অডিট কার্য সম্পাদন ও রির্পোট প্রদান; অডিট আপত্তি মীমাংসার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ; পিএ কমিটি/বহি: অডিট/বাণিজ্যিক অডিট অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন, কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন নির্ধারণের বিষয়ে মতামত ও অনুমোদন প্রদান এবং বোর্ড সভায় অর্থ আত্মসাৎ ও গুরম্নতর আর্থিক অনিয়মের বিষয়গুলো তুলে ধরাসহ বিভিন্ন কার্য অডিট বিভাগ কর্তৃক সম্পাদনের মাধ্যমে সংস্থা ইহার অভ্যমত্মরীণ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
বীজ ও উদ্যান উইং:
বিএডিসি একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান যার কাজ হচ্ছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে উদ্ভাবিত ফসলের নতুন জাতের বীজ পরিবর্ধন করা। প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহের মাধ্যমে প্রযুক্তিগতভাবে উৎকর্ষতা অর্জন করেছে। ১৯৬১ সালে মাত্র ১৩.৮ মে.টন বীজ দিয়ে বিএডিসির বীজ কার্যক্রম শুরু হয়। আধুনিক জাতের মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ কার্যক্রমের মাধ্যমে কৃষকের নিকট প্রতিষ্ঠানটি যেমন গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে তেমনিভাবে দেশে সুসংগঠিত বীজ ব্যবস্থার উন্নয়নে যথেষ্ঠ অবদান রেখেছে। বিএডিসি ২০১৫-১৬ সালে বীজ উৎপাদন খামার এবং কঃগ্রোঃজোনের মাধ্যমে বিভিন্ন ফসলের ১,৪১,০২২ মে.টন বীজ উৎপাদন ও সরবরাহ করেছে।
বীজ ও উদ্যান উইং এ বিদ্যমান সুবিধাদীঃ
বীজ ও উদ্যান উইং এর প্রধান কার্যক্রমঃ
সার ব্যবস্থাপনা উইং
সার ব্যবস্থাপনা উইংএর প্রধান কার্যক্রম এবং কার্যাবলী
ক্ষুদ্রসেচ উইং:
১৯৬১-৬২ অর্থ বছরে বিএডিসি’র সূচনালগ্নে মাত্র ১৫৫৫টি শক্তিচালিত পাম্প দ্বারা সেচ কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৬৭-৬৮ সালে বিএডিসি গভীর নলকূপ স্থাপন করে সেচকাজে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার শুরু করে এবং ১৯৭২-৭৩ অর্থ বছরে সেচ কাজে ব্যবহার তথা খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে অগভীর নলকূপ সরবরাহ ও স্থাপন শুরু করে। বর্তমানে দেশে ১৬৭১৭৫টি শক্তিচালিত পাম্প (এলএলপি), ৩৬৫৬৬টি গভীর নলকূপ এবং ১৫,৪৯৭১১ টি অগভীর নলকূপ সেচ কাজে ব্যবহূত হচ্ছে। এ ছাড়াও কিছু হস্তচালিত ও সনাতন পদ্ধতির যন্ত্রপাতি দ্বারা সেচ কাজ পরিচালনা করে সর্বমোট ৫৪.৪৮ লক্ষ হেক্টর জমিতে সারাদেশে বোরো মৌসুমে সেচ প্রদান নিশ্চিত করেছে (বিএডিসি জরিপ প্রতিবেদন ২০১৪-১৫)। বিএডিসি ভূপৃষ্ঠস্থ পানি সংরক্ষণ এবং গ্র্যাভিটি ফ্লো পদ্ধতিতে সেচ কাজ সম্পন্ন করার জন্য রাবার ড্যাম নির্মাণ কাজ করছে। ইতোমধ্যে ৪টি রাবার ড্যাম নির্মিত হয়েছে এবং রাবার ড্যাম ওহাইড্রলিক এলিভেটেড ড্যাম স্থাপনের জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। বিএডিসি ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ১১টি সৌরবিদ্যুৎচালিত পাম্প স্থাপন করেছে। এতদ্ব্যাতীত বিএডিসি সেচ ব্যবস্থাপনা, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সেচ পানি ব্যবহার বিষয়টি কৃষকের নিকট গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে। বর্তমানে ক্ষুদ্রসেচ উন্নয়নে বিএডিসি বিভিন্ন প্রকল্প/কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
ক্ষুদ্রসেচ উইং এর বর্তমান কৌশল:
ক্ষুদ্রসেচ উইং এর মূল কাজ ও কার্যক্রমসমূহ:
অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ কার্যক্রমসমূহঃ
জাতীয় চাহিদা পূরণ এবং ভবিষ্যত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএডিসি যেসকল প্রতিষ্ঠানের সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছেঃ
সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহঃ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, পল্লী উন্নয়ন একাডেমী, বাংলাদেশ ডিজেল প্ল্যান্ট, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী লিঃ ইত্যাদি
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহঃ ইন্সটিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং, গোল্ডেন বার্ন কিংডোম, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল এন্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস ইত্যাদি
বিদেশী প্রতিষ্ঠানসমূহঃ এস.এল এগ্রিটেক কর্পোরেশন, ফিলিফাইনস, ইউয়ান’স সিড কোম্পানি লিঃ, চায়না, উইনাল হাই-টেক সিড কোম্পানি লিঃ, চায়না, সেনজেন বোশি বায়োসায়েন্স কোম্পানী লিঃ, চায়না, আমত্মর্জাতিক ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট, ফিলিপাইনস, বেলারুশনান পটাশ কোম্পানি, বেলারুশ, প্রোডিনটরগ, রাশিয়া, কানাডিয়ান কমার্শিয়াল কর্পোরেশন, ওসিপি, মরক্কো, জিসিটি, তিউনিশিয়া ইত্যাদি।
পুরস্কার ও স্বীকৃতি
নানামুখী কার্যক্রমের সফলতার স্বীকৃতিস্বরূপ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিএডিসি রাষ্ট্রীয় পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলোঃ
ভবিষ্যৎ লক্ষ্যমাত্রাঃ